২৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০২ এএম মার্শাল আর্টের প্রতি আমার প্রবল দুর্বলতা রয়েছে। একসময় নিজেও প্র্যাকটিস করতাম। ফলে মার্শাল আর্ট নিয়ে নির্মিত চায়নিজ সিনেমা নিয়মিত দেখতাম। চীনে নির্মিত কুংফু নির্ভর সিনেমা দেখে অভিভূত হতাম। একটা সময় বাংলাদেশের সিনেমা হলগুলোতে নিয়মিত চীনে নির্মিত মার্শাল আর্ট নির্ভর সিনেমা মুক্তি পেত। যখনই চীনের সিনেমা মুক্তি পেত হলে ছুটে যেতাম। বলা বাহুল্য, বিশ্বব্যাপী সিনেমার মাধ্যমে মার্শাল আর্টকে জনপ্রিয় করেছিলেন ব্রুস লী। বাংলাদেশে তার অসামান্য জনপ্রিয়তা। তরুণরা তাদের রুমে ব্রুস লী’র পোস্টার সাঁটিয়ে রাখত। মনে আছে, আশির দশকের মাঝামাঝি ব্রুস লী’র বিখ্যাত সিনেমা ‘এন্টার দ্য ড্রাগন’ বাংলাদেশে মুক্তির ব্যবস্থা করা হয়। সিনেমাটি মধুমিতা, বলাকা, আনন্দ সিনেমা হলসহ দেশব্যাপী মুক্তি দেয়া হয়। কোনো বিদেশি সিনেমা বাংলাদেশে দেশব্যাপী মুক্তি দেয়ার ঘটনা...