এর আগে গতকাল বিভাগের সকল কার্যক্রম স্থগিত করে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা করেছেন তারা। তাদের অন্য দাবিগুলো হলো - ‘বৈষম্যমূলক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংশোধন, বিসিএস পরীক্ষায় চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগকে টেকনিক্যাল ক্যাডারে অর্ন্তভুক্তি এবং ইন্টার্নশিপ ভাতা চালু। সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শুধুমাত্র চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরাই শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন। কিন্তু বর্তমান সভাপতি নিয়োগ পাবার পর থেকে বিভাগে ‘দক্ষতাসম্পন্ন’ শিক্ষকদের বাদ দিয়ে মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকদের অতিথি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছেন। যেখানে স্পষ্টত ‘স্বজনপ্রীতি’ দেখা যাচ্ছে। গতকাল ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার ৩ দফা দাবি জানিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেন শিক্ষার্থীরা। তবে তাদের দাবি না মানায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তারা। বিক্ষোভ শেষে ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করে একাডেমিক ভবনের সামনে বিকেল...