এই প্রকল্পের মূল চালিকাশক্তি হলো উন্নত প্রযুক্তি। প্রতিটি ইউনিটে বসানো রয়েছে সেন্সর ও ক্যামেরা, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) মাধ্যমে পানি, তাপমাত্রা, অক্সিজেন ও খাদ্যের ভারসাম্য পর্যবেক্ষণ করে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঠিক করে দেয় কখন খাবার দিতে হবে, কখন পানি পরিবর্তন করতে হবে এবং কোথায় সমস্যা আছে কিনা। এক ধরনের স্বয়ংক্রিয় ফিশ ফ্যাক্টরির মতো, যেখানে মানুষের উপস্থিতি সীমিত হলেও নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি প্রযুক্তির হাতে। চীনে সমুদ্রের মাঝখানে ভাসমান মাছের খামার বাস্তবায়িত হয়েছে, যা এখন ভবিষ্যতের খাদ্য উৎপাদনের নতুন দিক দেখাচ্ছে। এই অভিনব ধারণার নাম Ship-Based Aquaculture বা জাহাজভিত্তিক মাছ চাষ, যা Deep-Sea Cage Aquaculture (DSCA) প্রযুক্তির একটি অংশ। চীনের উদ্ভাবনের অন্যতম প্রতীক হলো বিশালাকার জাহাজ গুওক্সিন ১, দৈর্ঘ্যে ২৪৫ মিটার এবং প্রস্থে ৪৫ মিটার। প্রথম দেখায় এটি একটি কার্গো জাহাজের মতো মনে হলেও,...