সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিষয়টি নিয়ে তোলপাড়ের পর থেকে যে কয়েকটি বিষয় নজরে এসেছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ‘আমরা’ ও ‘তারা’র রাজনীতি। তবে এখানে বলে রাখা প্রয়োজন যে, শুধু এবারই নয়—এর আগেও দেখা গেছে, এই ধরনের বিষয়ে এক ধরনের পক্ষ নেওয়ার প্রবণতা থাকে। সে প্রবণতা সব সময়ই যে পুরুষতান্ত্রিক দেনদরবারের নিক্তিতে ঘোরে, তা নয়; কখনও ‘আমার বন্ধু’, ‘আমি অনেক দিন থেকে চিনি’, ‘আমি বিশ্বাস করি না’, ‘সে এ ধরনের কাজ করতে পারে না’ কিংবা ‘আদালতের রায়ই চূড়ান্ত রায়’—এই ধরনের বক্তব্য আসে, কারণ অভিযুক্ত হয়তো কোনো বিশেষ ঘরানার। কিন্তু আবার শত্রু ঘরানার হলেই ‘ধর তক্তা, মার পেরেক’ অবস্থা। যুক্তি আসে, ‘আদালত তো নিরপেক্ষ নয়—তাই জনগণের আদালতেই বিচার করতে হবে’ জাতীয় কথাবার্তা। তবে দল, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, পরিবার—এসবের দোহাই দিয়ে যৌন হয়রানি বিষয়ে ‘সমঝোতা’,...