এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য সরকার বহুবিধ প্রণোদনা ঘোষণা করে। প্রাথমিক বছরগুলোতে নিঃশর্ত কর-ছাড়, নির্দিষ্টসংখ্যক এপিআই মলিকিউল উৎপাদনের ওপর অতিরিক্ত কর-ছাড়, ২০৩২ সাল পর্যন্ত দেশীয়ভাবে উৎপাদিত এপিআই, রিএজেন্ট ও কাঁচামালে ভ্যাট মওকুফ, অন্তত ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন নিশ্চিত হলে নগদ সহায়তা, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সুবিধা এবং রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ নিজস্বভাবে রাখার অনুমোদন দেওয়া হয়। আরও গুরুত্বপূর্ণ ছিল মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় একটি বিশেষায়িত এপিআই পার্ক প্রতিষ্ঠা, যা দেশের এপিআই উৎপাদনশীলতা ঘিরে একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলবে—এমন প্রত্যাশা ছিল। তবে এ উদ্যোগ আশানুরূপ সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। দেশে এপিআই পার্ক গড়ে উঠলেও সেখানে শিল্প কার্যক্রম এখনো পূর্ণাঙ্গভাবে শুরু হয়নি। প্রায় ২৭টি প্রতিষ্ঠান প্লট বরাদ্দ নিলেও এখন পর্যন্ত মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান কারখানা স্থাপন এবং উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করেছে। আরও দুটি প্রতিষ্ঠান কিছু অবকাঠামো নির্মাণ...