বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত ‘ফাইভ পিলার’ নীতিমালা অনুসারে আইন, অবকাঠামো, যানবাহনের মান ও সচেতনতা—সবদিকেই একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। ইকবাল মাসুদ বলেন, ‘দুর্ঘটনায় আহত বা পঙ্গুত্ব বরণকারীদের জন্য দেশে কার্যকর ইনস্যুরেন্স বা ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থা নেই। এতে তারা চিকিৎসা ব্যয়ে অসহায় হয়ে পড়েন।’ তার মতে, ‘যাত্রীদের জন্য বাধ্যতামূলক ইনস্যুরেন্স চালু করা গেলে অন্তত দুর্ঘটনার পর তারা কিছুটা আর্থিক সুরক্ষা পেত।’ রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বাংলাদেশে এখনও সমন্বিত সড়ক পরিবহন কৌশল গড়ে ওঠেনি। ফলে পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে বিশৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা সংকট তৈরি হয়েছে। তার মতে, আইনের শাসনের ঘাটতি ও প্রশাসনিক অদক্ষতাই দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা।’ তিনি বলেন, ‘কমিটি নয়, এখন দরকার টেকসই ও বাস্তবমুখী পরিবহন...