চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, যখন হৃদযন্ত্রের পেশি দুর্বল হয়ে পাম্প করার ক্ষমতা হারায়, তখন শরীরে পর্যাপ্ত রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এর ফলেই তৈরি হয় হার্ট ফেলিওর বা হৃদযন্ত্রের অক্ষমতা। এটি হার্ট অ্যাটাকের মতো নয়— হার্ট অ্যাটাকে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়, কিন্তু হার্ট ফেইলিউরে হৃদযন্ত্র কাজ করতে থাকে, তবে দুর্বলভাবে। 1. শ্বাসকষ্ট:সামান্য হাঁটাচলা বা শুয়ে থাকলেও শ্বাস নিতে কষ্ট হলে সতর্ক হোন। এটি প্রাথমিক সতর্ক সংকেত। 2. অস্বাভাবিক ক্লান্তি:আগের মতো শক্তি না থাকা বা অল্প কাজেই দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়া হৃদযন্ত্র দুর্বল হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। 3. পা ও পেট ফোলা:শরীরে তরল জমে গেলে পায়ের গোড়ালি, পাতা বা পেট ফুলে যেতে পারে। বিছানায় শুয়ে এমনটা টের পেলে অবহেলা নয়। 4. হৃদস্পন্দনের অস্বাভাবিকতা:হঠাৎ হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া বা অনিয়মিতভাবে বেজে ওঠা হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা...