পরে জানা যায় ফারুক হোসেন তার আপন ভগ্নিপতির নামে একটি ট্রেড লাইসেন্স করেন বিআইএসএফ এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর রেজাউল করিম কে তার ভাইকে দিয়ে কাজ পাইয়ে দিতে চাপ প্রয়োগও করে, এবং যেহেতু ফারুক হোসেন এই নিয়োগ বোর্ডের সদস্য সচিব ছিলেন- তাই বিষয়টি নিয়ে অন্য কর্মকর্তাদের কথা বলার সুযোগ কম ছিল। এসব অপকর্ম সে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। সূত্র জানায়, বিআইএসএফতে যখন দেশী এন্টার প্রাইজকে যখন লোকবল নিয়োগের দায়িত্ব পায়, তখন এই কোম্পানির পক্ষে দুর্নীতিবাজ ফারুক হোসেন নিজে সশরীরে ব্যাংকে উপস্থিত হয়ে পিজি জমা করেন।সরকারি চাকুরির চেয়ারে বসে সেই প্রতিষ্ঠানের মাঝে সিন্ডিকেট গড়ে অর্থ লোপাটসহ জালিয়াতিতে জড়ানো সরকারি চাকুরি বিধির লঙ্ঘন হিসেবে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, এমন উম্মুক্ত প্রতারণার বিষয়ে দূর্নীতি দমন কমিশনের উচিৎ...