ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম জানান, হত্যাকাণ্ড মূলত একটি প্রেম-ত্রিভুজ থেকে উদ্ভূত। জোবায়েদ ও বর্ষার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে, কিন্তু বর্ষার সঙ্গে আগে থেকেই ছিল মাহির রহমানের (১৯) প্রেমের সম্পর্ক। মাহিরের সঙ্গে বর্ষার দেড় বছরের সম্পর্ক ছিল বলে পুলিশের তথ্য। হত্যাকাণ্ডের দিন বিকেল চারটায় জোবায়েদ পড়াতে আসবেন এই তথ্য মাহিরকে জানায় বর্ষা। এরপর মাহির তার বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০)-কে সঙ্গে নিয়ে বাসার নিচের গলিতে অবস্থান নেয়। জোবায়েদ বাসার নিচে পৌঁছালে তাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে মাহির তাকে চাকু দিয়ে আঘাত করে। যার কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু বরণ করেন জোবায়েদ। আরো পড়ুন :যৌন হয়রানি বন্ধে আদালতের নির্দেশনা ঝুলছে ১৬ বছর ধরে পুলিশ জানায়, জোবায়েদ প্রাণ বাঁচাতে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করেন এবং...