সম্প্রতি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তা উদ্বেগজনক। মাত্র তিন মাসের মধ্যে ৪ হাজারেরও বেশি এমএফএস অ্যাকাউন্ট অনলাইন জুয়া সংক্রান্ত কার্যক্রমের কারণে স্থগিত বা বাতিল করা হয়েছে। অর্থপাচার দেশে নতুন কিছু নয়। কিন্তু অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে এর ধারা আরও সূক্ষ্ম ও জটিল হয়েছে। বিএফআইইউ ও সিআইডির তদন্তে দেখা গেছে চক্রটি মূলত ফেসবুক, টেলিগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইউটিউবের মাধ্যমে জুয়ার লিংক ছড়ায়। খেলোয়াড়দের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহের জন্য তারা নকল বিকাশ বা নগদ নম্বর ব্যবহার করে, যেগুলো সাধারণত ভুয়া এনআইডি দিয়ে খোলা। এরপর সেই টাকা, প্রথমে ছোট অঙ্কে কয়েকটি ‘রুট’ অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়, পরে ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ বা আন্তর্জাতিক গেমিং প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করা হয় এবং শেষ ধাপে বিদেশে থাকা সহযোগীদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যায়। অর্থাৎ, দেশের ভেতরের...