একদিন এ রকম একটি বই আলমারি থেকে আনতে গিয়ে দেখি এক কোণায় পড়ে আছে ব্রাম স্টোকারের ‘ড্রাকুলা’। রূপান্তর: রকিব হাসান। ড্রাকুলা মুভি বিটিভিতে দেখেছি আমি, তবে এটির যে অনুবাদ বেরিয়েছে জানতাম না। সেবা প্রকাশনীর অনেকগুলো কুয়াশা এবং জুল ভার্নের অনুবাদ ততদিনে আমার পড়া হয়ে গেছে। এই প্রকাশনীর রীতিমত ভক্ত হয়ে গেছি। তবে রকিব হাসানের কোনো বই আমি তখনো পড়ি নি, নামটিও জানতাম না। পরে জেনেছি তিনি ১৯৭৭ সাল থেকে লিখতে শুরু করেন। তাঁর প্রথম বই ছিল মাসুদরানা সিরিজের ‘কুউউ!’ গোস্টরাইটার হিসেবে লিখেছিলেন। যেহেতু বইয়ের নাম ছিল ‘ড্রাকুলা’ তাই আমি আগ্রহী হয়ে আলমারি থেকে বইটি নিয়ে কোণার দিকে একটি টেবিল বেছে নিয়ে পড়তে বসে যাই। সেবার পাঠক মানেই জানেন সেবার সিনিয়র লেখকদের অনুবাদে কী দারুণ যশ! বলাবাহুল্য রকিব হাসানও আমাকে দারুণভাবে...