মহাজাগতিক বর্ণিল এক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছে পৃথিবীবাসী। এই শরতে প্রকৃতি তার নিজস্ব এক অসাধারণ প্রদর্শনী উপহার দিচ্ছে আমাদের, যেখানে বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে উল্কাপাত। ১৯৮৬ সালে হ্যালির ধূমকেতুর দেখা পেয়েছিল পৃথিবীরবাসী। ধূমকেতু নিজের কক্ষপথে চলতে চলতে কিছু পদচিহ্ন রেখে যায়। সেসব পদচিহ্ন থেকেই তৈরি হয় উল্কাপাত। ধুমকেতু ধুলা, বরফ ও গ্যাসের তৈরি এক মহাজাগতিক বস্তু, যা সূর্যের খুব কাছ দিয়ে ভ্রমণের সময় পাতলা, ক্ষণস্থায়ী বায়ুমণ্ডল ও লেজ প্রদর্শন করে। ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসের ওপর সূর্যের বিকিরণ ও সৌরবায়ুর প্রভাবের কারণে সূর্যের বিপরীত দিকে লম্বা লেজের মতো এক রেখা তৈরি করে। এটিই ধূমকেতুর সবচেয়ে চেনা বৈশিষ্ট্য। ধূমকেতু প্রস্থে কয়েকশ মিটার থেকে দশ কিলোমিটার ও এর লেজ দৈর্ঘ্যে কয়েকশ কোটি কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। ধূমকেতু যখন সূর্যের কাছাকাছি আসে, উত্তাপের ফলে জমাট বদ্ধ...