গত সপ্তাহে মিসরের শার্ম আল-শেখ শহরে ক্যামেরার সামনে বসে নিজের সাফল্যের বড়াই করছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি নিজেকে গাজার ত্রাণকর্তা হিসেবে জাহির করতে চাইছিলেন। তাঁর পাশে ছিলেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতাহ আল–সিসির মতো আরও কয়েকজন স্বৈরশাসক। এই স্বৈরশাসকেরাই ট্রাম্পকে ইসরায়েল-হামাসের নাটকীয় যুদ্ধবিরতির মঞ্চ সাজাতে সাহায্য করেছেন। কিন্তু এ মাসের শেষ দিকে অসীম ক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সহজে বশ না মানার পাত্র চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। একুশ শতকে প্রভাব বিস্তারের দৌড়ে সি অনেকটাই এগিয়ে, আর সেটা সম্ভব হচ্ছে প্রতি পদে ট্রাম্পের ভুলের কারণে। সম্প্রসারণবাদী চীনের কমিউনিস্ট সরকারের চরিত্র ও উদ্দেশ্য কী, তা নিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক চলছে দেখে অবাক হতে হয়। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা; হংকং, জিনজিয়াং ও তিব্বতে মানুষের মৌলিক অধিকার দমন; প্রতিবেশী দেশগুলোকে যুদ্ধের হুমকি দেওয়া...