কফিনবন্দি হয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়েদ হোসাইন যখন ক্যাম্পাসে এলেন, তার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে তখন হাজারো শিক্ষার্থী। ছিলেন শিক্ষক, পরিবারের সদস্যরাও। জুবায়েদকে শেষ বিদায় জানানো হয় সেখানেই। পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় ছুরিকাঘাতে নিহত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জুবায়েদ হোসাইনের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নেওয়া হয় সোমবার দুপুরে। লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়িতে করে মরদেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নেওয়ার পর গাড়িটি ঘিরে ঘরেন সহপাঠীরা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য তৈরি করা প্যান্ডেলেই বাদ জোহর জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এরপর দাফনের জন্য জুবায়েদের মরদেহ কুমিল্লায় তার গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রইছ উদদীন বলেন, "জুবায়েদের এই পরিণতি আমরা কেউ কল্পনা করতে পারিনা। তাকে সামনে নিয়ে তার জানাজার নামাজের পূর্বে কথা বলব এটা আমরা ভাবিনি। তাকে তো আমি অনার্স এবং মাস্টার্স ডিগ্রি...