প্রতিবেশীদের আছে দূরবীন দৃষ্টি। পাড়ায় আরও আছে সুখময়। যার অকালে বউ মরে গেছে। দীপাদের বিপদে আপদে সবসময়ই হাজির থাকে এই সুখময়। তাই দীপার মা তাকে অত্যধিক স্নেহ করেন। দীপার বড় মামা তাদের পরিবারের কর্তা। মামি তার অর্ধাঙ্গিনী। তারাই দীপাদের পরিবারের ভাগ্যের নিয়ন্তা। এছাড়াও কিছু সময়ের জন্য খুবই প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে প্রবাস জীবনের বাস্তবতা। একজন প্রবাসী হিসেবে এই অংশটা খুবই রিলেট করতে পেরেছি। খুব সামান্য সময়ের মধ্যেই প্রবাস জীবনের একটা বাস্তব চিত্র দেখানো হয়েছে। অবশ্য ছবির শেষে বিষয়টা বলাও হয়েছে। বাস্তব ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত। এবার আসি পারিপার্শ্বিকের বিবরণে। এই ছবির সেট নির্মাণ এতো নিখুঁত। যারা দেখবেন তারা প্রত্যেকেই একবাক্যে স্বীকার করবেন। রান্নাঘরের মাছ কুটা। বিদ্যুৎ চলে গেলে হারিকেন জ্বালিয়ে দেওয়া। টিভিতে সেই সময়ের অনুষ্ঠান দেখানো। যেমন সেই সময়ের বিতর্ক অনুষ্ঠান থেকে শুরু...