রহমাতুল্লাহ আরও বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনার কারাগারে বেগম খালেদা জিয়াকে পয়জনিং করা হয়েছিল। সেই পয়জনিংয়ের কারণেই আজও তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি। যদি তিনি হাসিনার প্রস্তাব মেনে নিয়ে দেশের বাইরে আরাম-আয়েশে অবস্থান করতেন, তাহলে হয়তো শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতেন, কিন্তু তাতে আজকের বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা দেখা যেত না।তিনি বলেন, দেশের মানুষ অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়ার জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ ও অবদানকে শ্রদ্ধাভরে মূল্যায়ন করবে। আগামী প্রজন্ম ও নারী সমাজ যেন এই ত্যাগের ইতিহাস জানতে পারে—সে জন্য নারী প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে রহমাতুল্লাহ বলেন, আপনারা ঘরে ঘরে গিয়ে খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও অবদানের কথা পৌঁছে দিন, যাতে ভবিষ্যৎ নারী প্রজন্ম অনুপ্রেরণা পায়।সভায় উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক রেশমা আক্তার, নগর বিএনপি নেত্রী আফরোজা, সাবেক বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্রদল নেত্রী কাশ্মিরি বেগম...