বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন ও ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন খাতের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি ও এর অন্যতম স্বত্বাধিকারী গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, প্রোপাগান্ডা ও মিডিয়া ট্রায়াল থামছে না। এমনকি, জুলাই আন্দোলনে যুক্ত থাকা মানুষটিকে উল্টো ‘রোষানলে’ পড়ে হত্যা মামলার আসামিও হতে হয়েছে। একের পর এক প্রোপাগান্ডায় জড়ানোর পর প্রতিষ্ঠানটির সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ৮ জন পরিচালকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট জব্দের ফলে এর সঙ্গে যুক্ত দুই হাজার সাপ্লায়ার ও ভেন্ডর পড়েছেন বিপাকে। বিশ্লেষকরা বলছেন, যেকোনও মূল্যে প্রতিষ্ঠানটি চালু রাখতে হবে। এশিয়াটিকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাদের নামে যে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে—তার কোনও ভিত্তি নেই। স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে বলেই বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কাজ পায় তারা। ইস্ট এশিয়াটিক অ্যাডভারটাইজিং লিমিটেড নামে ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি ধীরে ধীরে বড় হলেও এর আগে...