ভবিষ্যৎ! এক অজানা পথ, যার বাঁকে কী আছে তা জানতে মানুষের কৌতূহল চিরন্তন। অনিশ্চয়তার অন্ধকারে পথ খুঁজতে গিয়ে মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই নির্ভর করেছে নানা রকম ভবিষ্যদ্বাণীর ওপর। সম্প্রতি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বোডলিয়ান লাইব্রেরিতে ‘ওরাকেলস, ওমেনস অ্যান্ড আনসারস’ শীর্ষক এক প্রদর্শনীতে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্বজুড়ে ভবিষ্যৎ জানার এমনই কিছু বিচিত্র আর চমকপ্রদ পদ্ধতি। নৃবিজ্ঞানী ও ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এই ভবিষ্যদ্বাণীগুলো কেবল অতীতেরই নয়, বিভিন্ন সংস্কৃতির গভীর ভয় আর উদ্বেগও তুলে ধরে, যা আজও আমাদের সমাজে প্রাসঙ্গিক। চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমনই পাঁচটি প্রাচীন ভবিষ্যদ্বাণী পদ্ধতি সম্পর্কে: ক্যামেরুনের মাম্বিলা সংস্কৃতিতে ভবিষ্যৎ জানার এক অদ্ভুত উপায় হলো মাকড়সা বা কাঁকড়ার সাহায্য নেওয়া। এই পদ্ধতিকে তারা বলে ‘নাংগাম ডু’। সাধারণত হ্যাঁ বা না-সূচক প্রশ্ন করা হয়। পদ্ধতিটি বেশ অভিনব। একটি ভাঙা মাটির পাত্র দিয়ে মাকড়সা...