হাজির-নাজির একটি প্রচলিত পরিভাষা, যার অর্থ হচ্ছে সর্বাবস্থায় সর্বস্থানে বিদ্যমান থাকা। এটা কেবল আল্লাহর গুণ।কোনো মানুষ, কোনো সৃষ্টি ও নবী-রসুলের গুণ নয় এবং হতেও পারে না। গায়রুল্লাহর ব্যাপারে এরূপ আকিদা পোষণকারীরা সীমা লঙ্ঘনের দোষে দোষী। সীমা লঙ্ঘনের কারণে ইহুদি-খ্রিস্টান ও কতিপয় শিয়া গোমরাহ হয়েছে। কেউ কেউ বলে, যদি বিশ্বনবী হাজির-নাজির গুণের অধিকারী না হবেন তাহলে তিনি গায়েবি খবর দিতেন কী করে? অথবা কিয়ামতের দিন তিনি উম্মতের সাক্ষী হবেন কী করে? কারণ তাঁকে আল কোরআনে ‘শাহিদ’ (সাক্ষী) বলা হয়েছে। বাস্তবেও তিনি হাশরের ময়দানে উম্মতের ব্যাপারে সাক্ষ্য দেবেন। শাহিদের অর্থ:ক. যখন উম্মতে মুহাম্মদি হজরত মুসার পক্ষে না দেখে সাক্ষ্য দান করবে; আর উম্মতে মুসা না দেখার আপত্তি তুলবে তখন উম্মতে মুহাম্মদিকে না দেখে সাক্ষ্য দানের কারণ জিজ্ঞাসা করা হলে তারা বলবে, আমরা...