এতে আরও রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, কোয়েরসেটিন, কেম্পফেরল, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফিক অ্যাসিড নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ। বর্তমান সময়ে পুষ্টিগুণের কারণে অনেকেই চিয়া সিডস খান। অনেকে সকালে পানি বা দুধে ভিজিয়ে খান, কেউ স্মুদি বা সালাদে মিশিয়ে নেন কারণ এটি ওজন কমাতে, হজমশক্তি বাড়াতে, এমনকি ত্বক ও চুলের যত্নেও সাহায্য করে। কিন্তু ডারমাটলজিস্টের মতে, সবার জন্য চিয়া সিডস নয়। আপনার শরীরের ধরন বা কোনো স্বাস্থ্যসমস্যা অনুযায়ী এটি কখনও ক্ষতিকরও হতে পারে। হিন্দুস্তান টাইমস থেকে জানা যায়, ডারমাটলজিস্ট ডা. জুষ্যা ভাটিয়া সারিন চিয়া সিডস নিয়ে সতর্কতা দিয়েছেন। তিনি পাঁচটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে মানুষকে চিয়া সিডস সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছেন। এগুলো হলো: চিয়া সিডসে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ফসফরাস থাকে, যা কিডনির সমস্যাযুক্ত রোগীদের...