তার মতে, সচেতনভাবে এই খাবারগুলো খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিলে কিংবা সীমিত করলে শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব। ১. প্রক্রিয়াজাত মাংস: নীরব ঘাতকসসেজ, সালামি বা হ্যামের মতো প্রক্রিয়াজাত মাংসকে অনেকেই প্রোটিনের সহজ উৎস মনে করেন। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার শ্রেণিবিন্যাসে এগুলো ‘গ্রুপ–১ কার্সিনোজেন’, অর্থাৎ ক্যান্সার সৃষ্টিকারী প্রমাণিত খাবার। এসব মাংসে থাকা নাইট্রেট ও সংরক্ষক অন্ত্রের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।নিরাপদ বিকল্প: বাসায় রান্না করা মুরগির মাংস, ডাল বা অন্যান্য উদ্ভিজ্জ প্রোটিন। ২. চিনি–সমৃদ্ধ কোমল পানীয়কোলা বা ফ্লেভারড ড্রিংক শুধু রক্তে শর্করার মাত্রাই বাড়ায় না, শরীরে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, এসব পানীয় নিয়মিত গ্রহণ করলে স্তন, অগ্ন্যাশয় ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।নিরাপদ বিকল্প: ডাবের পানি, ফল মিশ্রিত পানি বা হার্বাল...