দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়াতে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করতে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ব্যাংক সুদহার জরুরি। কিন্তু বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পাল্লা দিয়ে বাড়াচ্ছে আমানত ও ঋণের সুদ হার।বর্তমানে বাংলাদেশে সুদের হার ১৪ শতাংশের ওপরে। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা ১০ থেকে ১১ শতাংশ মুনাফা করে। এ অবস্থায় এই উচ্চ সুদ কোনোভাবেই ব্যবসাবান্ধব নয়। উচ্চ হারে ঋণ নিয়ে বিশ্ববাজারে টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, বর্তমান মূল্যস্ফীতির প্রধান কারণ হলো উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি এবং বাজারে সরবরাহজনিত কাঠামোগত সমস্যা। এই পরিস্থিতিতে, যখন মূল্যস্ফীতি সরবরাহজনিত কারণে ঘটে, তখন শুধু সুদের হার বাড়ানোর নীতি বিনিয়োগকে দুর্বল করে দিতে পারে এবং ঋণের বর্ধিত খরচের মাধ্যমে উৎপাদন ব্যয় বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই এই সংকটের পূর্ণ সমাধানের জন্য শুধুমাত্র সুদের হার বাড়ানো যথেষ্ট...