ঢাকা: বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস’। ১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর ডায়েটিল ইথার অ্যানেসথেসিয়ার প্রথম সফল প্রয়োগ হয়েছিল। সেই দিনটির স্মরণেই ১৯০৩ সাল থেকে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালন করা হয়ে থাকে।অ্যানেসথিওলোজিস্টদের সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব সোসাইটিস অব অ্যানেসথিওলোজিস্টস’ প্রতিবছর বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস উদ্যাপন করে। এতে ১৩৪টিরও বেশি সোসাইটি অংশ নেয়; যা দেড় শতাধিক দেশের অ্যানেসথিওলোজিস্টদের প্রতিনিধিত্ব করে।অপারেশনের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় যেন কষ্ট না হয় তাই রোগীকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়ে থাকে। আর অ্যানেসথেসিয়ার এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করতে হয়। নাহয় রোগীর জীবন নিয়েও শঙ্কা তৈরি হতে পারে।অপারেশন থিয়েটারে নেওয়ার পর রোগীর শারীরিক সুস্থতা যাচাই করা, অপারেশন চলাকালে রোগীকে ব্যাথামুক্ত রাখা, সার্বক্ষণিক মনিটরিং এবং অপারেশনের পরও রোগীকে ব্যাথামুক্ত রাখার কাজটি করে থাকেন অ্যানেসথেসিওলজিস্টরা। মুমূর্ষু রোগীর...