মোটা বেতনের লোভ দেখিয়ে বাংলাদেশি নারীদের চীনে পাচারের ঘটনায় চীনা দূতাবাস ও ইমিগ্রেশনের ‘যোগসাজশ’ রয়েছে বলে সন্দেহ করছে র্যাব। র্যাব-৪ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব আলম বলছেন, পাচারের শিকার নারীদের পাসপোর্টসহ কাগজপত্র তৈরি, চীনা দূতাবাস থেকে ভিসা সংগ্রহ এমনকি বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পেরিয়ে চীন যাত্রার পুরো প্রক্রিয়াটি ‘বেশ দ্রুত গতিতে’ সম্পন্ন হয় । ভিসা সংগ্রহ থেকে শুরু করে ইমিগ্রেশন পার হওয়া সব জায়গায় মানবপাচারকারী চক্রটির সদস্যরা ‘প্রভাব খাটাচ্ছে’ বলে এ র্যাব কর্মকর্তার ভাষ্য। বাংলাদেশি নারীদের চীনে পাচার করে ‘যৌনপেশায় বাধ্য করার’ অভিযোগে বুধবার একটি চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় র্যাব। পরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয় বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব। গ্রেপ্তাররা হলেন- আব্বাস মোল্লা (৩৬), জাহিদুল ইসলাম ওরফে বাবু (৩১),মিনার সরদার (৩০) ও রিপন...