সিএনজি চালক আব্দুল হালিম বলেন, আগে আমার দুটি সিএনজি ছিল। এক পরিচিত বন্ধুর মাধ্যমে অনলাইন জুয়ায় জড়িয়ে পড়ি। প্রথমে কিছু টাকা জিতেছিলাম, পরে হারতে হারতে সব শেষ। এখন আমি একেবারে নিঃস্ব। দিনমজুর রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন কাজ করে ১২০০ টাকা আয় করতাম, যা দিয়ে সংসার ভালোভাবেই চলতো। একদিন এক বন্ধুকে দেখি ১০ মিনিটে ১০০ টাকার বিনিময়ে ১০ হাজার টাকা জিতলো। এটা দেখে লোভে পড়ে আমিও জুয়া খেলতে শুরু করি। এখন ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে আমি পালিয়ে বেড়াই। স্থানীয়ভাবে অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, জুয়া খেলার পেছনে কাজ করছে একাধিক স্থানীয় এজেন্ট। তারা মূলত অনলাইন জুয়া সাইটের প্রতিনিধিত্ব করে। একজন খেলোয়াড় যত বেশি টাকা হারান, তার নির্দিষ্ট একটি শতাংশ সরাসরি ওই এজেন্টের একাউন্টে জমা হয়। ফলে দিন দিন এজেন্টের সংখ্যা বাড়ছে এবং...