শুধু তা-ই নয়, শিক্ষার্থীরা নিয়মিত পাঠ্যজ্ঞান থেকে বঞ্চিত হওয়ায় তারা মানসিকভাবে পড়ালেখা থেকে আগ্রহ হারিয়ে তাদের মূল্যবান সময়টুকু শিক্ষার্জনে শ্রেণীকক্ষে ব্যয় করার সুযোগ না পেয়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ভুল পথে সময় ব্যয় করার সুযোগ পাচ্ছে। তাই তাঁদের এই যৌক্তিক দাবি নিয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষক কর্মচারীদের আন্দোলন ও কর্মবিরতির ফলে ক্লাস বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা তাদের গন্তব্য ভুলে যদি অপরাধকাণ্ডে জড়িয়ে যায়, তাহলে তাদের এই অপূরণীয় ক্ষতির দায় কে নেবে?শিক্ষক কর্মচারীদের আন্দোলন ও কর্মবিরতি মতে তাঁদের যৌক্তিক দাবি পূরণ না করায় এর জন্য সরকারই দায়ী। অপরদিকে সরকার কর্তৃপক্ষ বলবে—সীমিত বাজেট, সমস্যা সমাধানে আলোচনা চলমান। এ অবস্থায় চলমান আন্দোলন ও সরকার কর্তৃক দাবি পূরণে কালক্ষেপণ এই দুয়ের মাঝে বলি হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ। এমন পরিস্থিতিতে সরকার ও শিক্ষাব্যবস্থার নীতিনির্ধারকদের মনে রাখতে হবে—শিক্ষাই জাতির...