নিহতদের লাশের খোঁজে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বজনরা ছাদের দরজায় তালা, রাসায়নিকের বিষাক্ত ধোঁয়ায় অজ্ঞান শ্রমিকরা: ফায়ার সার্ভিস মর্গের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়ে মৌসুমি জানান, গত বছর নার্গিস আক্তার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্কুল ও কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছেন। তার বাবা ওয়াজিউল্লাহ ফলের আড়তে কাজ করেন। তারা চার বোন। নার্গিস ছিলেন দ্বিতীয়। বাবার একার আয়ে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। সে কারণে নার্গিস পোশাক কারখানায় কাজ শুরু করেছিলেন। তার কোনো মুঠোফোন নেই। রাতে তাদের জানানো হয়, পরদিন (বুধবার) লাশ দেয়া হবে। রাত ১টার দিকে তারা ফিরে যান। তার মা অসুস্থ, মেয়ের মৃত্যুতে আরও ভেঙে পড়েছেন। বাবা পুলিশ রিপোর্ট আনতে গেছেন। আর মর্গের সামনে বসে বসে বোনের শোকে কাঁদছিলেন মৌসুমি। রূপনগরের ৯ নম্বর সড়কে মাহিরা আক্তার (১৪) ও সানজিদা আক্তারকে (১৫)...