থানাহাট ইউনিয়নের ডেমনাপাড় এলাকার তোহেরা বেগম বলেন, আমরা আটা নেওয়ার জন্য রাতে আসছি, কোনোদিন পাই, কোনো দিন পাই না।আরেক সুবিধাভোগী আমেনা বেগম বলেন, এত রাতে আসি, খালি হাতে ফেরত গেলে পরিবারের সদস্যরা রাগ করে। এমনও হয় পরিবারের অন্য সদস্যরাও এসে দাঁড়িয়ে থাকা লাগে। রাতে তো রাস্তার সুবিধা-অসুবিধার কথা বলা যায় না।ওএমএস ডিলার আমির হোসেন বলেন, অনেক রাতে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা সবাইকে আটা দেওয়া সম্ভব হয় না। কারণ আমাদের লিমিট দেওয়া আছে। বরাদ্দ বাড়ালে যারা ফেরত যায় তারাও পাবেন।চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সবুজ কুমার বসাক বলেন, সংশ্লিষ্ট বিভাগকে কথা বলে দেখি চাহিদার পরিমাণ বাড়ানো যায় কি না। আরেক সুবিধাভোগী আমেনা বেগম বলেন, এত রাতে আসি, খালি হাতে ফেরত গেলে পরিবারের সদস্যরা রাগ করে। এমনও হয় পরিবারের অন্য সদস্যরাও এসে...