বুধবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সামনে কয়েকজনের উপস্থিতি দেখে সাংবাদিকেরা সেখানে গেলে ভুক্তভোগীরা নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা জানান। ভুক্তভোগীদের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, এই উপজেলার পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের গ্রাহকদের পাসবই মাঠ সহকারীরা নিজেদের কাছে সংরক্ষণ করে রাখেন। মাঠ সহকারীরা গ্রাহকের কাছ থেকে ঋণ ও সঞ্চয়ের টাকা উত্তোলনের সময় সাদা কাগজে লিখে দিয়ে আসেন। তা যদি গ্রাহক হারিয়ে ফেলেন, তাহলে ঋণ ও সঞ্চয়ের টাকার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। পাকুরিয়া গ্রামের হাফিজ এসেছেন অফিসের বর্তমান ম্যানেজারের ফোনে। অফিসে এসে জানতে পারেন, তার পরিশোধিত টাকার মাত্র ৪ হাজার টাকার ডকুমেন্ট আছে। হাফিজ বলেন, কয়েকবার তিনি ঋণ নিয়েছেন, কিন্তু শেষবার ৪০ হাজার টাকা ঋণ নেন এবং ৪ হাজার টাকা করে ৬টি কিস্তি পরিশোধ করেন। অফিসে এসে দেখেন,...