এ ছাড়া সায়েদুজ্জামান সহকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন এবং বৃহস্পতিবার ছুটি যাওয়ার সময় আগাম রোববারের স্বাক্ষর দিয়ে অনুপস্থিতির তথ্য গোপন করেন।তারা আরও অভিযোগ করেন, এই শিক্ষক ‘শিক্ষাবার্তা’ নামের একটি কথিত ফেসবুক পত্রিকা ব্যবহার করে সহকর্মী ও শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা চালান। এর মাধ্যমে তিনি শিক্ষা অধিদপ্তর, বোর্ড ও এনসিটিবির কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায় করেন।২০১৪ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) একটি তদন্তে সায়েদুজ্জামানসহ ৪৩ জনের নিয়োগ অবৈধ। স্থানীয় এক রাজনৈতিক নেতার তদবিরে তিনি ওই চাকরি পান বলে অভিযোগ করেন তারা।মানববন্ধনে এক স্কুলশিক্ষক বলেন, ক্ষমতাসীন দলের আমলে সায়েদুজ্জামান নিজেকে আওয়ামীপন্থি শিক্ষক নেতা দাবি করে মন্ত্রী ও এমপিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলেছিলেন। তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর তিনি রাজনৈতিক অবস্থান বদলে নিজেকে বিএনপিপন্থি...