আসল নোটে বিশেষ ধরনের শক্ত কাগজ ব্যবহার করা হয়; নকল নোট সাধারণত নরম লাগে। টাকার ওপর ছাপানো লিখা বা ছবি স্পর্শ করলে আসল নোটে উঁচু-নিচু (raised print) অনুভব করবেন; নকল নোটে এমন অনুভব কম বা থাকে না। টাকাটি আলোর সামনে ধরলে আপনি ‘বাঘের মাথা’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম স্পষ্টভাবে দেখতে পাবেন। আসল নোটে চার মিলিমিটার চওড়া একটি সিকিউরিটি সুতা থাকে, যা সামনে-পেছন থেকে আলোর মুখে রঙ বদলায় এবং ‘বাংলাদেশ’ শব্দ দেখা যায়। নকল নোটে এই সুতা কাগজের ভিতরে বা সঠিকভাবে দেয়া থাকে না; ম্যাগনিফায়ারে দেখলে কেবল একটা রেখা দেখা যায়। নোটে যে সংখ্যার মান দেওয়া আছে, সেটি নেড়ে নিলেই রঙ পরিবর্তন হবে (উদাহরণ: ঘন গোলাপি থেকে সবুজ সোনালি)। নকল নোটে এটি দেখা যায় না। আসল নোটে মাইক্রো-লেখা—যেমন ‘Bangladesh Bank’—খুব ক্ষুদ্র...