গ্রামের কাঠমিস্ত্রি হিসেবে জীবন শুরু করেছিলেন রিপন মিয়া। মাঝেমধ্যে ভিডিও বানাতেন, ছড়া বলতেন—কিন্তু তাতে তেমন আয় ছিল না। ঢাকায় পিয়নের চাকরি নিলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি, ফলে গ্রামে ফিরে আসতে হয় তাকে। এরপর নতুনভাবে আলোচনায় আসেন রান্নার ভিডিওর মাধ্যমে। ঝকঝকে ভিডিও, ভালো কোয়ালিটি আর বিভিন্ন ধরনের রান্না দর্শকের আগ্রহ বাড়ায়। কক্সবাজারে ভ্রমণের সময়ও তার রান্নার ভিডিও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। ধীরে ধীরে দেশের মানুষ তার ভিডিও দেখার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুসরণ করতে শুরু করে। বছরের শুরুতে এক গণমাধ্যমকে জানান, তিনি একটি মিডিয়া ম্যানেজারের সঙ্গে পরিচয় করেছেন। সেই ম্যানেজারের তত্ত্বাবধানে তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো পরিচালনা করেন এবং লাভের ভাগাভাগি করেন—প্রথমদিকে বলা হয়, দুজনে ৫০-৫০ ভাগে ভাগাভাগি হয়। কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রাহিদ রনি দাবি করেন, রিপন মিয়ার জন্য আয়ের প্রকৃত অংশ হচ্ছে মোট আয়ের ১০ শতাংশ।...