প্রশ্ন উঠেছে, কী এমন ঘটল যে এনসিপির সংগঠকদের কাছে মনে হলো কতিপয় উপদেষ্টা তলে তলে নিরাপদে সরে যাওয়ার পথ খুঁজছেন? রাজনীতির অন্দরমহলের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ও এনসিপির মধ্যে এরই মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। এ টানাপোড়েন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টার মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়ানোর চেষ্টার কারণে। তারা সরকারের রুটিন কাজের বাইরে নাকি কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশীদার হতে চাচ্ছেন না। তারা দ্রুত একটি নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পক্ষে। তাদেরই আগ্রহে, অনেকটা চাপে ড. ইউনূস আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এনসিপি ও তাদের পথনির্দেশক দল জামায়াতে ইসলামী তা চাচ্ছে না। তারা চাচ্ছে যে কোনো অজুহাতে নির্বাচন কমপক্ষে এক বছর পিছিয়ে দিতে। কিন্তু ওই উপদেষ্টারা প্রধান উপদেষ্টাকে বুঝিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমেই...