অধ্যক্ষ আব্দুস সালাম বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় অবসর নিতে চেয়েছিলেন, বিষয়টি কমিটিতে আলোচনা হয়েছে কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত নয়।জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. এনায়েত হোসেন বলেন, ভুয়া সনদে চাকরি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আইন অনুযায়ী প্রাপ্ত বেতন সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হয়। অধ্যক্ষ কেন ব্যবস্থা নেননি, তা লিখিতভাবে জানতে চাওয়া হবে।উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের মার্চ ও আগস্টে অভিযোগ করা সত্ত্বেও কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং অধ্যক্ষের মদদে এডহক কমিটি সেপ্টেম্বর মাসে তার ইস্তফা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। এতে সরকারি অর্থ আত্মসাতের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সচেতন মহল। জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. এনায়েত হোসেন বলেন, ভুয়া সনদে চাকরি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আইন অনুযায়ী প্রাপ্ত বেতন সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হয়। অধ্যক্ষ কেন ব্যবস্থা নেননি, তা লিখিতভাবে জানতে চাওয়া হবে।উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের মার্চ ও...