১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০৩ এএম এক লাফে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ ট্যারিফ (মাশুল) কার্যকর করতে চট্টগ্রাম বন্দরের অনড় অবস্থানে চরম ক্ষুদ্ধ বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলছেন, এই অতিরিক্ত মাশুল কার্যকর হলে দেশের সার্বিক আমদানি-রফতানি কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যার খেসারত দিতে হবে ভোক্তা তথা সাধারণ জনগণকে। বর্ধিত ট্যারিফের ফলে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের মধ্যে আস্থা হ্রাস পাবে। চট্টগ্রাম বন্দর আন্তর্জাতিকভাবে একটি অনিশ্চিত ও ব্যয়বহুল গন্তব্য হিসেবে চিহ্নিত হবে। তবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবহারকারীদের চরম আপত্তি এবং বিদেশি শিপিং কোম্পানিগুলোর সারচার্জ ঘোষণার মধ্যেও বর্ধিত ট্যারিফ আদায়ে অটল রয়েছে। মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বর্ধিত মাশুল কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছে বন্দর। অন্যদিকে উচ্চ হারে এই মাশুল কার্যকর স্থগিত রাখতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ‘চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরাম’। গতকাল মঙ্গলবার প্রধান...