প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে—দুজনকেই ‘বিউটি পারলারের চাকরি’ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করা হয়। পরে তাঁদের দেহ ব্যবসার চক্রে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় পুনের ধনকাওয়াদি এলাকার বাসিন্দা রজু পাটিলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আদালত তাঁকে তিন দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠিয়েছে এবং এই পাচারচক্রের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহে তাঁর স্ত্রীকেও খোঁজা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, মামলাটি ‘অবৈধ পাচার প্রতিরোধ আইন’ (পিআইটিএ) এর অধীনে দায়ের করা হয়েছে। সীমান্ত পেরিয়ে কাদের মাধ্যমে দুই বাংলাদেশি তরুণীকে ভারতে পাচার করা হয়েছে, তা খুঁজে বের করাই এখন তদন্তের মূল লক্ষ্য। বর্তমানে উদ্ধার হওয়া...