যশোরের কেশবপুরে স্ত্রী ও সন্তানের পিতৃ পরিচয় চাওয়ায় তসলিমা খাতুন নামে এক যুবতিকে লোহার রর্ড ও বাঁশের লাঠি দিয়ে দু'হাত ভেঙ্গে দেওয়াসহ মাথা ফাঁটিয়ে দেওয়ার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সজ্ঞয় দাস আসামীর নিকট থেকে মোটা অংক নিয়ে জখমি সনদ আড়াল করে তড়িঘড়ি করে সাধারণ ধারায় আদালতে চার্জসীট দাখিল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন তসলিমার বোন নাসিমা খাতুন বলেন, গত ৬ আগষ্ট তার বোন তসলিমা খাতুন স্ত্রীর মর্যাদা ও সন্তানের পরিচয় চাওয়ায় উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন (৩০) তাকে মারপিটসহ তার দু'হাত ভেঙ্গে দেয়। এ নিয়ে কেশবপুর থানায় একটি মামলা করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয় থানার এসআই সজ্ঞয় দাসকে। নাসিমা খাতুন বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা ভিকটিম ও স্বাক্ষীদের জবানবন্দি গ্রহন না করে এবং ডাক্তারী সনদ...