মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অগ্নি নিয়ন্ত্রণ ও উদ্ধার কার্যক্রম সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইন্টেইন্যান্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, আগুন লাগার সময় বিষাক্ত ধোঁয়া ও গ্যাসে অচেতন হয়ে পড়ে তারা প্রাণ হারান। লে. কর্নেল তাজুল ইসলাম বলেন, দোতলা ও তিনতলা মিলিয়ে বিভিন্ন কর্নারে মরদেহ পাওয়া গেছে। কেউ নিচে নামতে পারেননি, আর ছাদের গ্রিলের দরজা দুটি তালাবদ্ধ থাকায় ওপরে উঠতেও পারেনি। অগ্নি নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট অংশ নেয়। গার্মেন্টস অংশের আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন পুরোপুরি নেভেনি। সেখানে এখনও শিখা ও ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে। তিনি আরও জানান, গুদামে ছয় থেকে সাত ধরনের রাসায়নিক ছিল। আগুন নেভাতে...