বিশেষজ্ঞদের মতে, ময়দায় ফাইবারের পরিমাণ অত্যন্ত কম। নিয়মিত ময়দা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমে গণ্ডগোল ও পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে থাকা ফাইবারের অভাব হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয় এবং অনিয়মিত মলত্যাগের ঝুঁকি বাড়ায়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ময়দা বিশেষভাবে ক্ষতিকর। ময়দার গ্লাইসেমিক সূচক (GI) অনেক বেশি হওয়ায় এটি দ্রুত গ্লুকোজে পরিণত হয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের ময়দা জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। ময়দা তৈরির পরিশোধন প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার অপসারিত হয়। ফলে যা অবশিষ্ট থাকে তা মূলত স্টার্চ বা শর্করা—যা শক্তি দেয় বটে, কিন্তু পুষ্টিগুণে শূন্য। নিয়মিত ময়দা খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঘাটতি দেখা দিতে পারে। ময়দা দ্রুত হজম হয়, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষুধা ও চিনির ক্রেভিং (craving) বাড়িয়ে...