চিঠিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন ট্যারিফ কাঠামো বুধবার (১৫ অক্টোবর) থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত ট্যারিফ অনুযায়ী, জাহাজ ও লজিস্টিকস সেবার ওপর গড় হারে প্রায় ৪১ শতাংশ বৃদ্ধি নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য এক গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ ট্যারিফ কাঠামো প্রণয়নের সময় মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রার বিনিময় হার ছিল ৩০ দশমিক ৬১ টাকা। বর্তমানে (২০২৫ সালে) যা ১২২ টাকা ছাড়িয়েছে, অর্থাৎ বন্দরের বিদ্যমান ট্যারিফেই কার্যত চার গুণের বেশি বেড়েছে। উপরক্ত, গত কয়েক দশকে বন্দরের সার্ভিস ফি, হ্যান্ডলিং চার্জ, পাইলটেজ, ডেমারেজ ইত্যাদি বিভিন্ন খাতে ট্যারিফ ধাপে ধাপে বেড়েছে। ফলে বর্তমানে অতিরিক্ত বড় পরিসরে ট্যারিফ পুনর্নির্ধারণ করলে তা আমদানি-রপ্তানির ব্যয় বহুলাংশে বাড়িয়ে দেবে। চট্টগ্রাম বন্দর একটি সেবা প্রদানকারী সংস্থা, কোনো বাণিজ্যিক লাভকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান...