১৯৭৫ সালে পর্তুগালের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার পর কেপ ভার্দে প্রথমবার বিশ্বকাপে যাওয়ার লড়াইয়ে নামে ২০০২ সালে। যদিও সফল হতে অপেক্ষা করতে হলো প্রায় ২৩ বছর। এসওয়াতিনিকে ৩–০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করার পথে ‘ব্লু শার্কস’ নামে পরিচিত দলটি পেছনে ফেলেছে মহাদেশীয় পরাশক্তি ক্যামেরুনকে। রাজধানী প্রাইয়ায় যখন জয় নিশ্চিত হয় দেশটির, তখন ১৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হয় উল্লাসের বন্যা। আটলান্টিক মহাসাগরে ১০টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেপ ভার্দের জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজারের কম। যা ঢাকা সিটি করপোরেশনের জনসংখ্যার (বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব) ২০২৩ সালে দুই সিটি করপোরেশনের জনসংখ্যা যেখানে আনুমানিক ১ কোটি ৩ লাখ। জনসংখ্যার হিসাবে কেপ ভার্দে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলার সুযোগ পাওয়া দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশও বটে। এর আগে আইসল্যান্ড ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে ২০১৮ সালের রাশিয়া...