গত এক বছরে ৪০৬টি দুর্ঘটনার মধ্যে লোকাল বাস, ট্রাক, নসিমন, পিকআপ ও মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি। এসব দুর্ঘটনায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নিহত হয়েছেন। এরমধ্যে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালক-আরোহী ও লোকাল বাসের যাত্রীর সংখ্যা বেশি। সেক্ষেত্রে সাধারণ পরিবারের মানুষই দুর্ঘটনায় বেশি নিহত হয়েছেন। হাইওয়ে পুলিশ, চালক ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ফরিদপুর-মাদারীপুর অঞ্চলের আওতাধীন প্রায় ৪২৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ২২টির অধিক মহাসড়কে নছিমন, করিমন, ভটভটি, মাহিন্দ্র, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক ও ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু এসব অবৈধ যান মহাসড়কে বীরদর্পে অবাধে চলাচল করে। পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দক্ষিণবঙ্গে আঞ্চলিক ও দূরপাল্লার পরিবহন চলাচল বৃদ্ধি পেয়েছে। মহাসড়কে অবৈধ যান চলাচলের কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এছাড়াও ত্রুটিপূর্ণ সড়ক ব্যবস্থার কারণে দিন দিন দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহাসড়কগুলোতে বাঁক...