ঘুসের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, দুটি মামলার প্রতিবেদনই আদালতে পাঠানো হয়েছে। কক্সবাজার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফউদ্দীন শাহীন বলেন, লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রামুতে প্রাণনাশের উদ্দেশে চাচা-ভাতিজাকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি এখনো গ্রেফতার হয়নি। বরং অভিযোগ উঠেছে পরোয়ানাভুক্ত ওই আসামির কাছ থেকে মোটা অংকের ঘুস নিয়ে উলটো ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধেই চাঁদাবাজি মামলায় আদালতে মিথ্যা তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কামাল হোসেন। এ ঘটনায় শনিবার ভুক্তভোগী জিটু বড়ুয়া তদন্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে কক্সবাজার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগী জিটু বড়ুয়া উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের হাজারীকুল গ্রামের বাসিন্দা। তিনি জানান, ২৪ জুন খোকন বড়ুয়ার নেতৃত্বে একদল ভাড়াটে সন্ত্রাসী তাকে ও তার বাবাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এ...