শুধু নিরাপত্তাবাহিনীর সাথে এখানে ২৬ বার গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। তাই এক সময়ের উত্তপ্ত জনপদ পার্বত্য চট্টগ্রাম আজও বয়ে বেড়াচ্ছে এক গভীর ও অন্ধকার অধ্যায়ের স্মৃতি। এর নেপথ্যের মূল কারিগর ইউপিডিএফ প্রধান প্রসীত খীসা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। গোয়েন্দা সূত্রগুলো বলছে, দেশের বাইরে ত্রিপুরা ও মিজোরামে অবস্থান নিয়ে প্রসীত খীসা তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০১ সালে রাঙামাটির নানিয়ার চরে ইউপিডিএফ ৩জন বিদেশি নাগরিককে অপহরণ করে।মুক্তিপণ হিসেবে ৩ কোটি টাকা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্গনের উদাহরণ। যা সাধারণ নাগরিকদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে। ২০০২ সালের ৫-৬ এপ্রিল রাঙ্গুনিয়া রানীর হাটের বাঁশ ব্যবসায়ী ওমর আলী হাজীকে চাঁদা না দেওয়ার কারণে ইউপিডিএফ ১০ রাউন্ডি গুলি করে হত্যা করে। বিরোধের জেরে থুইমং মারমার বাড়িতে দেওয়া আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে কাউখালী-কচুখালীতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়।যাতে...