গত মঙ্গলবার এ স্তম্ভে আমি রাজাকারের হাকিকত নিয়ে আলোচনা করেছিলাম এবং এ সংখ্যায় আল বদর, আল সামছ ও বুদ্ধিজীবী হত্যা প্রসঙ্গে কিছু তথ্য তুলে ধরার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। এখানে বলা নিষ্প্রয়োজন যে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের পতন ও পলায়নের পর গণতান্ত্রিক জনবান্ধব দল হিসেবে জামায়াত তার বাস্তব ও কল্যাণমুখী তৎপরতার মাধ্যমে মানুষের মনে যথেষ্ট আশার সঞ্চার করতে সক্ষম হয়েছে। দলটির এ সম্ভাবনা ও উত্থানকে রাম-বাম-দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু শক্তি সহ্য করতে পারছে না। তারা অতীতের ন্যায় মিথ্যা ও বানোয়াট কিছু ইস্যুকে সামনে তুলে এনে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী হচ্ছে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও সমালোচিত দল। ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভিন্ন বিষয়ে দলটি বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। অনেকের মতে, ‘ইসলাম কোনো ধর্ম নয়,...