শেরপুরের নকলা উপজেলার গণপদ্দি ইউনিয়নের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম। তিনি একসময় পাশের পেকুয়া বিলে মাছ ধরতেন। সেই আয়েই চলত তাঁর সংসার। তবে একসময় বিলজুড়ে কচুরিপানা ও শ্যাওলা জাতীয় ভাসমান উদ্ভিদ ‘ঝাই’ ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর মাছ ধরা বন্ধ হয়ে যায়। তবে যেই ‘ঝাই’ একসময় তাঁর জীবিকায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিল, সেই ‘ঝাই’ নতুন সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে তাঁর জীবনে। এখন এটাই তাঁর আয়ের উৎস। শুধু রফিকুল নন; উপজেলার পেকুয়া বিলঘেঁষা গণপদ্দি, জালালপুর ও গজারিয়া—এই তিন গ্রামের শতাধিক পরিবার এখন ‘ঝাই’ সংগ্রহ ও বিক্রিতে যুক্ত। এর আয়েই চলে তাদের সংসার। এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এক ভ্যান ঝাইয়ের ওজন ৮ থেকে ১০ মণ হয়। আকারভেদে এই পরিমাণ ঝাই ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত স্থানীয় লোকজন নৌকা নিয়ে...