আপনার দৈনন্দিন রুটিনটা কেমন—সকালে ঘুম থেকে ওঠা থেকে রাতে ঘুমানো পর্যন্ত? ইমরানুর:বেশির ভাগ দিন সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে ঘুম থেকে উঠি। কখনো মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিই। তারপর অনুশীলনে যাই, সেখান থেকে কাজে। মাঝেমধ্যে কাজের ফাঁকে স্কুল থেকে মেয়েকে নিয়ে আসি। বাড়িতে এসে দুই বাচ্চার দেখাশোনা করি। সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত জিমে সময় দিই। আপনি ইংল্যান্ডের শেফিল্ডে একটি প্রতিষ্ঠানে স্টোরকিপার হিসেবে কাজ করছেন। পেশাগত জীবন কেমন? ইমরানুর:ভালোই চলছে। কয়েক বছর ধরে এই কাজ করছি। প্রতিদিন ছয় থেকে আট ঘণ্টা কাজ করতে হয়। টুর্নামেন্টে অংশ নিতে হলে ছুটি নিতে হয়। গত মৌসুমে ফুটবলার হামজা চৌধুরী শেফিল্ড ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন। দেখা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে? ইমরানুর:হ্যাঁ, কয়েকবার কথা হয়েছে। নিজেদের খেলার দায়িত্ব, মনোভাব আর বাংলাদেশকে কীভাবে আরও এগিয়ে নেওয়া যায়—এসব নিয়েই আলাপ...