ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তাঁরা হতাশ, বিক্ষুব্ধ।লাগামহীন ডলারের দর সহনীয় হয়নি। উচ্চ সুদের হার কমেনি। পতনে পতনে জেরবার পুঁজিবাজার। রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে মূল্যস্ফীতি। ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে না ঋণ। স্থবির বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান। আসছে না শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি। বেচাবিক্রিতে মন্দা। একে একে বন্ধ হচ্ছে ব্যবসা-শিল্প-কারখানা। খুন-খারাবি-মব থামেনি। ফেরেনি নিরাপত্তা। চাকরি হারাচ্ছেন শ্রমিকরা। বাড়ছে বেকারত্ব। বকেয়া পড়ছে বেতন-ভাতা। রপ্তানিও কমছে। ধাক্কা লাগছে রাজস্বে। এক রেমিট্যান্স ছাড়া প্রায় সব সূচকই ভঙ্গুর অবস্থায়। বলা যায়, অনেকটা পিচ্ছিল পথেই চলছে দেশের অর্থনীতি। ব্যবসায়ীদের ভেতরে রক্তক্ষরণ। দেশের শীর্ষ গ্রুপ ও স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে জীবনেও যাঁদের কখনোই খেলাপির রেকর্ড নেই, তাঁদের কপালেও আজ ঋণখেলাপির তিলক। ছোট-বড় সব স্তরের শিল্প গ্রুপগুলো টিকে থাকার লড়াই করছে। চাকা যেন আর চলছে না! এমনই চিত্র এখন দেশের অর্থনীতিতে। অর্থ...