চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আদিবাসী-বাঙালি বৈষম্যহীন ক্যাম্পাস চান পাহাড়ি শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি তারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য হলে আসন বণ্টনে বৈষম্য এবং ঐতিহ্যগত খাবার পরিবেশনের বিষয়টিও তুলে এনেছেন তারা। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সবচেয়ে বেশি আদিবাসী শিক্ষার্থী লেখাপড়া করেন। তাদের ভাষ্য, ক্যাম্পাসে তারা প্রতিনিয়ত বৈষম্য এবং ‘বুলিং‘র শিকার হন। আসন্ন চাকসু, হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচনে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের চাওয়া, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যেন বৈষম্যহীন ক্যাম্পাস গড়ে তোলেন। তারা বলছেন, তাদের সবচেয়ে বেশি ‘বুলিংয়ের’ শিকার হতে হয় ভাষাগত কারণে। ‘কোটা’ নিয়েও তাদের কটূক্তি করা হয়। বুধবার অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রাম বিশ্বববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু), হল ও হোস্টেল সংসদের নির্বাচন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ হাজার ৫১৬ জন শিক্ষার্থী ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি বাছাই করবেন। চাকসুর ২৬টি পদের বিপরীতে ৪১৫ জন এবং ছাত্রদের নয়টি, ছাত্রীদের পাঁচটি এবং একটি ছাত্র...