রংপুর কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রশাসনিক অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার, অবৈধ নিয়োগ এবং আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে তীব্র বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছে। প্রিন্সিপাল মঞ্জুয়ারা পারভিনকে অপসারণের পর থেকেই প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশে জটিলতা দেখা দিয়েছে, যা জেলা প্রশাসন ও দুদকের নজরেও এসেছে। তদন্ত ও অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক আলিউল করিম প্রামানিক, রাশেদ-উল-ইসলাম, মিলন, তোতা এবং এক প্রাক্তন সদস্যের নেতৃত্বে একটি প্রভাবশালী মহল পরিকল্পিতভাবে মব তৈরি করে। লক্ষ্য ছিল অধ্যক্ষকে জোরপূর্বক পদত্যাগ করতে বাধ্য করা এবং পরে আলিউল করিম প্রামানিককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ করানো। অভিযোগ রয়েছে, জোরপূর্বক পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানো হয়েছে। প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি দ্বারা। পরে তদন্তের ভার এডিসি (শিক্ষা)-এর কাছে হস্তান্তর করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে, তা এখনও কার্যকর হয়নি। দুদক জানিয়েছে,...